বৃহস্পতিবার, মে ৯, ২০২৪
বন্দর

ঈদে মিল্লাদুন্নবী আসলে নবীর দুশমন চেনা যায়: সৈয়দ বাহাদুর শাহ

লাইভ নারায়ণগঞ্জ: ঈদে মিল্লাদুন্নবী আসলে নবীর দুশমন চেনা যায় বলে মন্তব্য করেছেন পীরে কামেল আল্লামা সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী আল আবেদী। তিনি বলেছেন, যারা নবীর আগমনে খুশি হয়, মনে করবেন এরা নবীর আশেক। আর যারা নবীর আগমনের বিরোধীতা করে, মনে করবেন এরা নবীর দুশমন।

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে (২৫ সেপ্টেম্বর) বন্দরে জশনে জুলুস শোভাযাত্রা ও আনন্দ র‌্যালী শেষে নবীগঞ্জ দরগার মসজিদে আখেরি মোনাজাতের পূবে তিনি একথা বলেন।

এর আগে, সকাল ১০টায় মদনগঞ্জ বটতলা হতে জশনে জুলুস শোভাযাত্রা শুরু হয়ে বন্দরের প্রধান প্রধার সড়ক প্রদক্ষিন শেষে ঐতিহাসিক কদমরসূল দরগাহ শরীফ প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়।

আল্লামা সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী বলেন, মুসলমান দেখতে তো সব এক রকম। তাহলে নবীর দুশমন আপনি কিভাবে চিনবেন? ঈদে মিল্লাদুন্নবী আসলে নবীর দুশমন চেনা যায়। ওরা নবীর আগমনে খুশি না। এজন্য তারা ঈদে মিল্লাদুন্নবী’র বিরোধীতা করে। নবীর শানে কোন কথা শুনলেই তাদের গা জ্বলে যায়। ওইসব বেদাতী মৌলবিদের চিহিৃত করতে হবে।

ধর্মপ্রান মুসুল্লিদের উদ্দেশ্যে আল্লামা সৈয়দ বাহাদুর শাহ মোজাদ্দেদী বলেন, আমরা আজ এসি-ফ্যানের নিচে বসে নামাজ আদায় করি। কিন্তু আমাদের নবী খেজুর গাছের ছায়ায় বসে নামাজ আদায় করেছেন।

এসময় জশনে জুলুস উদযান কমিটির বন্দর থানা শাখার সভাপতি ও বন্দর প্রেসক্লাবের সভাপতি মোবারক হোসেন কমল খান এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন- জশনে জুলুস উদযাপন কমিটির বন্দর থানা শাখার সাধারন সম্পাদক হাজি আশাবুদ্দিন আশু, বন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এহসানউদ্দিন আহাম্মেদ, এনসিসি ২৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. আবুল কাউছার আশা, ২৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. আফজাল হোসন, মাহাবুবুর রহমান কমল, জশনে জুলুস উদযাপন কমিটি বন্দর থানা শাখার সহ সভাপতি নুরুল ইসলাম, মোঃ কবির হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক মাহাবুবুর রহমান কমল, শরিফ হাসান চিস্তি প্রমুখ।

RSS
Follow by Email