শামীম ওসমানের নেতৃত্বে ঢাকার রাজপথ প্রকম্পিত করেছি: চন্দনশীল
লাইভ নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বাবু চন্দনশীল বলেছেন, সমাবেশের নামে বিএনপি সারা দেশে তান্ডব করেছে। একটি মানুষকে তারা কিভাবে পিটিয়ে হত্যা করলো, এটা কিভাবে সম্ভব। ওই পুলিশ সদস্য একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, তার নাম পারভেজ। তাকে কিভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছে সেটা সারা দেশবাসী দেখেছে। এটা একটি শহীদি মৃত্যু। প্রধানমন্ত্রী বলেছে ধৈর্যসহকারে পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে। তার হাতে অত্যাধুনিক অস্ত্র থাকার পরেও সে কিন্তু সেটার ব্যবহার করেননি। এই হচ্ছে তাদের সমাবেশ।
রোববার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সামনে মহানগর আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
বিএনপির হরতালের বিরুদ্ধে এবং ঢাকায় পুলিশ কনস্টেবলকে নির্মম ভাবে হত্যার প্রতিবাদে সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হয়।
চন্দনশীল আরও বলেন, ওই রাজাকারের বাচ্চা মির্জা ফখরুল বলেছিলো, ১৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার বিদায় না ঘটলে হতে চুরি পরে রাজনীতি থেকে বিদায় নিবো। আজ ওই ফখরুলকে চুরি উপহার পাঠানো হচ্ছে। তারা গতকাল নাকি শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করাবে, তারা কি করলো আপনারা সব দেখেছেন। আমরা ইতিমধ্যে শামীম ওসমানের নেতৃত্বে ঢাকার রাজপথ প্রকম্পিত করেছি। জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী করেই আমরা ঘরে ফিরবো। আর যদি কেউ নৈরাজ্য সৃষ্টি করে তাহলে তাদেরকে দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেয়ার জন্য যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ প্রস্তুত থাকবে।
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন- মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. খোকন সাহা, সহ-সভাপতি এড. হান্নান আহমেদ দুলাল, রবিউল হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম, জিএম আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক এড. মাহমুদা মালা, দপ্তর সম্পাদক বিদ্যুৎ কুমার সাহা, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির মৃধা, মহানগর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন ভুইয়া সাজনু, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এহসানুল হাসান নিপু, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি জুয়েল হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাফায়েত আলম সানি, আশ্ররাফুল হক শরিফ, আওয়ামী লীগ নেতা এস এম পারভেজ, মহানগর তাঁতী লীগের আহ্বায়ক চৌধুরী এইচ এম শাহেদ, আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়া হোসেন আনু প্রমুখ।