দুবাইতে জঙ্গির সাথে মিটিং করেছে গিয়াস উদ্দিন: শামীম ওসমান
ফতুল্লা করেসপন্ডেন্ট, লাইভ নারায়ণগঞ্জ: আগামী ১৬ই সেপ্টেম্বর শনিবার নারায়ণগঞ্জ এর জনসভা সফল করার লক্ষ্যে ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের প্রস্তুতি সভা আয়োজন করা হয়।
১২ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বাদ মাগরিব দেলপাড়া মীর কুঞ্জ পার্টি সেন্টারে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনে সাংসদ সদস্য আলহাজ্ব একেএম শামীম ওসমান।
এসময় তিনি তার বক্তব্য বলেন, স্বাধীনতা মানে শেখ মুজিব, আমি আমার মাকে জিজ্ঞেস করলাম মা আমরা কি পরাদীন, আমার মা আমাকে জবাব দিতে পারে নাই, মা মাথা নিচু করে রেখেছন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এই আল বদল জামাত রাজাকার রা দেখি দিতো একে ধর্ষন করেন, আমাদের মা বোন দের ধর্ষন করতো, এভাবে ত্রিশ লক্ষ্য লোক মরলো, ধর্ষন করলো, এরকম করেও এখন এদেশে সেই শক্তি এখন কি ভাবে কথা বলে, আমার বুজে আসে না। বঙ্গবন্ধু এই গোলামের জাতিকে স্বাধীন করেছেন, তাকেই হত্যা করা হয়েছে। কত নিষ্টুর এই মোস্তাকের বংশ ধররা।
বঙ্গবন্ধু কন্যা নামাজ পরতে চেয়ে ছিলো জিয়াউর রহমান নামাজ পরতে দেয়নি, আল্লাহ কাছে জবাব দিবেন না, আপরা তখন নেত্রীতে বলে ছিলাম আমার খুনের বদলে খুন চাই, তিনি না করলেন আমার নেত্রী চেয়েছেন একটি সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে। শেখ হাসিনার নেত্রীত্বে দেশ এখন এগিয়ে গেছে তাই ওদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। বাংলাদেশ একটি ছোট দেশ, এদেশ থেকে গ্যাস দিয়ে খালেদা জিয়া ক্ষমতা এসে ছিলো আমার নেত্রী শেখ হাসিনা মাথা নত করে নাই। বিএনপি হঠাৎ করে লাফাচ্ছে কেন, আমি বলেছিলাম বিএনপি ৫২ হাজার মাইল এর বিতরেও ক্ষমতা আসতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী একটা কথা বলেছিলেন বিএনপি তৃতীয় শক্তিকে ক্ষমতায় বসাতে চায়। গিয়াস উদ্দিন একটা রাজনৈতিক প্রস্টিটিউট, একের পর এক দল বদলায়, এই গিয়াস উদ্দিন দুবাইতে একটি জঙ্গির সাথে মিটিং করেছে। গিয়াস উদ্দিনকে উদ্দেশ্য করে শামীম ওসমান বলেন, ‘মামু ভালো হয়ে যান’। নারায়ণগঞ্জের মাটিতে বিএনপি ধর্মের উপরে আঘাত হেনেছে। ওরা অশালীন ভাষায় গালাগালি করছেন। নারায়ণগঞ্জ থেকে ঘন্টা বাজাবো সেই জন্য এই জনসভা।
সভায় অন্যন্যর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান বাবু চন্দন শীল, ফতুল্লা আওয়ামীলীগের সভাপতি এম সাইফুল্লাহ বাদল, সাধারণ সম্পাদক এম শওকত চেয়ারম্যান, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ নাজিম উদ্দিন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভানেত্রী প্রফেসর শিরিন আক্তার, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম, এনায়েত নগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মীর সোহেল আলী, নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামীলীগের যুগ্ন সম্পাদক মোঃ শাহ নিজাম, ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ লুৎফর রহমান স্বপন, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সম্পাদক এইচ এম ইসহাক, ফরিদ আহমেদ লিটন, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেমা মনির,ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাবেক সহ সভাপতি সামসুল হক, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের কার্যকরী সদস্য, আবু মোঃ শরিফুল হক, হাজী মোঃ আলাউদ্দিন হাওলাদার, সালাউদ্দিন ভূইয়া, মজিবুর রহমান, লুৎফর রহমান স্বপন, কুতুবপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হাজী মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মানিক চাঁন, কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মনিরুল আলম সেন্টু, কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মোজাফফর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আঃ খালেক, কুতুবপুর ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি গোলাম মোস্তফা, সাধারন সম্পাদক মীর হোসেন মিরু, কুতুবপুর ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি আঃ রশীদ মোল্লা, সাধারন সম্পাদক হাজী মোঃ ইব্রাহিম খান, আওয়ামীলীগ নেতা আঃ রাজ্জাক ব্যাপারী, আঃ রাজ্জাক ফকির, মোতালেব মোল্লা,জাহাঙ্গীর আলম, জাহাঙ্গীর মেম্বার, রোকন মেম্বার, ঈমান আলী মেম্বার, ফতুল্লা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মিছের আলী, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মোস্তফা হোসেন চৌধুরী, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের কার্যকরী সদস্য আলহাজ্ব মোঃ আল মামুন মিন্টু ভূইয়া, আতাউর রহমান নান্নু, জেলা যুবলীগ নেতা এম ও এফ খোকন, আওয়ামীলীগ নেতা হুমায়ুন, লিটন হাওলাদার, রুহুল আমীন, সোবাহন,সুরুজ ব্যাপারী, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সম্পাদক এম এ মান্নান, মহিলা মেম্বার অনামিকা হক পিয়াংকা,আরজুদা বেগম খুকি, আওয়ামীলীগ নেতা আঃ মালেক, সিকদার মাহবুবুর রহমান হক, বাদল দেওয়ান, তাজুল ইসলাম, সালাউদ্দিন, মোজ্জাফর সিং,আনোয়ার ডাঃ, সেলিম মিয়া, সিবু দাস, আঃ রাজ্জাক, ফতুল্লা থানা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুর রহমান পিন্টু, যুবলীগ নেতা সোবাহান, আক্তার, দ্বীন ইসলাম সহ আরো অনেকেই।